আমাদের ক্যাপসিক্যাম্প প্লাস্টার আন্তজার্তিক মানের হওয়ায় বিশ্বব্যাপি অনেক ব্যাক্তি ব্যবহার করে ব্যাথা থেকে মুক্তি পেয়েছে- আলহামদুলিল্লাহ !
একটি প্যাকেট খুলে ক্যাপসিকাম প্লাস্টারটি আপনার শরীরের ব্যথার স্থানে লাগিয়ে দিন ,তারপর আধঘন্টা পর থেকেই শুরু হবে আপনার শরীরের ব্যথার সঙ্গে ক্যাপসিকাম প্লাস্টারের যুদ্ধ। আর এই যুদ্ধ আপনি উপলব্ধি করবেন, যে ব্যথার স্থানে ক্যাপসিকাম প্লাস্টার লাগানো হয়েছে, সেই স্থানে ধীরে ধীরে উষ্ণতা বা গরমের উত্তাপ ছড়াবে ,এবং হালকা জ্বালাপোড়া করবে ,এর এক ঘন্টা পর জ্বালাপোড়া কমে যাবে ,সাথে ব্যথা কমতে শুরু করবে , তবে প্লাস্টারের নিচে ও চারপাশে বিভিন্ন টিস্যুতে রক্ত সরবরাহ করার কারণে চুলকাতে পারে, তখন আপনি প্লাস্টারের উপর দিয়ে ও ত্বকের চারপাশে হালকাভাবে চুলকিয়ে নিবেন । এরপর সব যুদ্ধ থেমে যাবে , সাথে ব্যথাও কমে যাবে , আর আপনিও গভীর নিদ্রায় হারিয়ে যাবেন।
অতিরিক্ত সংবেদনশীল ত্বকে লালচে ভাব বা অতিরিক্ত চুলকানি হতে পারে। প্রয়োজনে প্লাস্টারটি সরিয়ে ফেলুন এবং ত্বক পরিষ্কার করুন।
সাধারণত এটি ব্যবহারে ডাক্তারের পরামর্শ প্রয়োজন হয় না, তবে যদি আপনি কোনো শারীরিক সমস্যা বা অ্যালার্জির শিকার হন, তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।
একটি প্লাস্টার ৮-১২ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যবহারে কার্যকর। তবে দীর্ঘ সময় ব্যবহারে থেকে বিরত থাকুন।
যদি কোনো অস্বস্তি বা প্রচন্ড ব্যথা বৃদ্ধি পায় তবে তৎক্ষণাৎ প্লাস্টারটি সরিয়ে ফেলুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।